• শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ০৯:১৪ অপরাহ্ন |
  • English Version
ব্রেকিং নিউজ :
তীব্র তাপদাহে বিশুদ্ধ পানি ও শরবত বিতরন আশেক মাহমুদ কলেজের ছাত্রছাত্রীদের ইসলামপুরে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বিনা প্রতিদন্দ্বীতায় এড.আঃ সালাম চেয়ারম্যান নির্বাচিত বকশীগঞ্জে র‍্যাবের অভিযানে ২৪ কেজি গাঁজাসহ আটক-৩ জামালপুরে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে আমাদের করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা জামালপুরে তীব্র দাবদাহে দোস্ত এইড বাংলাদেশ সোসাইটির খাবার পানি ও স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ জামালপুরে ১৫ টি ইউনিয়নে সার্বজনীন পেনশন স্কিমের বুথের উদ্বোধন দুর্নীতির অভিযোগে ইসলামপুর পৌর মেয়র কাদের সেখ বরখাস্ত বিএসইসি চেয়ারম্যানকে সিটি ব্রোকারেজ লিমিটেডের ফুলেল শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন দেওয়ানগঞ্জে সিডস কর্মসূচির অবহিতকরণ সভা জামালপুরে এইডস রোগী ২৮ জন কর্মশালায় প্রকাশ

বকশীগঞ্জে করোনা আতঙ্কে ১০ বাড়ি লকডাউন

জিএম সাফিনুর ইসলাম মেজর,বকশীগঞ্জ(জামালপুর)প্রতিনিধি
জামালপুরের বকশীগঞ্জে করোনাভাইরাসের আতঙ্ক বেড়ে গেছে মানুষের মধ্যে । পাশ্ববর্তী শ্রীবরদী উপজেলায় এক নারী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ায় এই আতঙ্ক চারদিকে ছড়িয়ে পড়েছে। করোনার সংক্রমণ ঠেকাতে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নানামুখি পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
শ্রীবরদী উপজেলার সাথে বকশীগঞ্জ উপজেলার সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। রাস্তা বন্ধ করে মোতায়েন করা হয়েছে পুলিশ এবং গ্রাম পুলিশের সদস্যদের।
সেমাবার দুপুর ১২ টায় বকশীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) আ.স.ম. জামশেদ খোন্দকার শ্রীবরদী হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়া দুই বাড়ির ১০ টি পরিবারকে লকডাউন ঘোষনা করেছে।
জানা গেছে, গত রোববার শ্রীবরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের একজন আয়া করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হলে পুরো উপজেলা সহ আশপাশের বিভিন্ন উপজেলায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। ওই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বকশীগঞ্জ পৌর এলাকার মাঝ পাড়া গ্রামের হামিদুর রহমানের দুই বছর মেয়ে এবং একই গ্রামের তারেক মিয়ার দেড় বছর বয়সি আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসা নিতে যায়। ওই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আয়া করোনায় আক্রান্ত হওয়ার পর হামিদুর রহমানের মেয়ে ও তারেক মিয়া ছেলেকে বাড়িতে পাঠিয়ে দেয় কর্তৃপক্ষ।
যেহেতু ওই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের একজন আয়া কোরানায় আক্রান্ত হয়েছে তাই ওই হাসপাতালের রোগীরাও করোনা সংক্রমিত হতে পারেন।
খবর পেয়ে সোমবার দুপুর ১২ টায় বকশীগঞ্জ ইউএনও আ.স.ম. জামশেদ খোন্দকার মাঝ পাড়া গ্রামে গিয়ে ওই হামিদুর রহমান ও তারেক মিয়ার বাড়ির ১০ টি পরিবারকে লকডাউন ঘোষনা করেন।
লকডাউন ঘোষনার পর ওই দুই বাড়ি ও আশপাশের বাড়ির লোকজনদের বাড়ির বাইরের না যাওয়া এবং বাধ্যতামূলক ১৪ দিন হোম কোয়ারেন্টিনে থাকার নির্দেশ প্রদান করা হয়।

 


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।